কি? জিভে জ্বল চলে আসলো? আসারই কথা। কেননা কথায় তো আছেই,
মজার সিদলের ভর্তা, নয়া চালের ভাত
গরম গরম না পেলে আবার শীতে কুপোকাত
সারাদেশে শীত কমবেশি শুরু হয়েছে।তবে আমেজটা একটু কম। কারণ কি? কারণ হলো আমাদের ঐতিহ্যগুলো হারিয়ে যাওয়া। যার মধ্যে অন্যতম হলো উত্তরবঙ্গের সেই বিখ্যাত সিদল ভর্তা।
হয়তো মনে পড়ছে ছোট্টবেলায় সেই স্বাদ তাই না? পড়ারই তো কথা, স্বাদে ও পুষ্টিতে অনন্য এই সিদলের কি তুলনা হয়? মোটেও না। কেননা,
ন্যাচারিফাইয়ের মতে সিদলে থাকে,
- ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন ডি’র চমৎকার মিশ্রণ
- রয়েছে আন-স্যাচুরেটেড ফ্যাট যা হার্টকে রাখবে সলিড
- এখানে থাকা ওমেগা-৩ ব্রেইনকে রাখবে তরুতাজা
- আর প্রোটিনের একটা বড় সোর্স তো বটেই
কি অবাক হচ্ছেন? অবাক হওয়ার কিচ্ছুটি নেই। সিদলে থাকা শুঁটকি, কচু এবং নানা সরঞ্জামাদি একে বানিয়েছে অল ইন ওয়ান প্যাকেজ।
আর সবরকম কৃত্রিমতা বর্জিত হওয়ায় এ খাবার পুষ্টির জন্য এক বিশাল সোর্স। যার নাই সাইড ইফেক্টও। স্বাদের কথা যদি বলতেই হয়, তবে শুরু সেই বিখ্যাত লাইনটাই যথেষ্ট-
মজার সিদলের ভর্তা, নয়া চালের ভাত
সিদল একটা মাল্টিভ্যারিয়েন্ট খাবারও বটে। একে যেমন ভর্তা করে খেতে পারবেন। একইসাথে মাছের সাথেও রান্না করে খাওয়া যায়। বেশ না?
কিন্তু সমস্যায় পড়তে পারেন একটি জায়গায় । তা হলো, সিদল বানানোর লম্বা প্রসিডিওর নিয়ে( মোসাদ্দেকের ক্লিপ আসবে)। ব্যস্ততার ভীরে হয়তো একটু টাফই হবে। তাই অনেককেই দেখা যায়, এখন সিদল খেতে পারেন না চাওয়া সত্ত্বেও। কিন্তু এমন কি চলতে দেয়া যায়? না।
আর সে কথাকে মাথায় রেখেই এবং ঐতিহ্য সংরক্ষণ করতে মাউন শপ এবার নিয়ে হোমমেইড সিদল। একেবারে হোমমেইড এই সিদল, বানানো আমাদের নিজ হাতেই। ঘরোয়া পরিবেশে সব রকম কৃত্রিমতা ব্যতিরেকে তৈরি তো হয়েছেই সাথে যুক্ত হয়েছে চিরচেনা সেই স্বাদ।
কি? আবার জ্বীভে জল চলে আসল? তাহলে আর দেরি কেন? আজই অর্ডার করুন স্ক্রিনে দেয়া নাম্বার কিংবা আমাদের ওয়েবসাইট থেকে। ধন্যবাদ।
